The Our Don Don Intelligence Agencies and Other Forces,Don Special,Don Tourism ‘মেঘের বাড়ি’ সাজেকে আগুনে পুড়লো রিসোর্ট, রেস্তোরাঁ ও বসতবাড়ি।

‘মেঘের বাড়ি’ সাজেকে আগুনে পুড়লো রিসোর্ট, রেস্তোরাঁ ও বসতবাড়ি।




ডন প্রতিবেদক, রাঙামাটি : রাঙামাটির পাহাড় কোলে জনপ্রিয় পর্যটন এলাকা সাজেকে গভীর রাতের আগুনে পুড়েছে তিনটি রিসোর্ট, একটি রেস্তোরাঁ ও একটি বসতবাড়ি।

বাঘাইছড়ির উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শরীফুল ইসলাম জানান, বুধবার (পহেলা ডিসেম্বর) রাত আনুমানিক সোয়া ৩টার দিকে আগুনের সূত্রপাত হয়।

দীঘিনালা থেকে আসা ফায়ারসার্ভিসের কর্মীদের পাশাপাশি এলাকাবাসী ও আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সহযোগিতায় প্রায় আড়াই ঘণ্টার চেষ্টায় সেই আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

আরও পড়ুন :   ইউরোপে যাওয়ার পথে ঠাণ্ডায় জমে ৭ বাংলাদেশির মৃত্যু।

বৈদ্যুতিক গোলযোগ থেকে আগুনের সূত্রপাত হয় বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন এই সরকারি কর্মকর্তা। তবে ক্ষয়ক্ষতির আর্থিক পরিমাণ এখনও জানা যায় নি। এ ঘটনায় কেউ হতাহতও হন নি।

পাবর্ত্য জেলা রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলায় ভারত সীমান্তবর্তী সাজেক উপত্যকা এখন দেশের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য।

সাজেকের অবস্থান রাঙামাটি জেলায় হলেও সড়কপথে যোগাযোগ মূলত আরেক পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ির মধ্য দিয়ে।

আরও পড়ুন :   কিমকে ‘হ্যালো’ বললেন বাইডেন।

শীত এলেই সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে সতেরশ ফুট উঁচুতে পাহাড়-মেঘের মিতালি দেখতে পর্যটকরা ছুটে যান ‘মেঘের বাড়ি’ সাজেকে।

বিগত বছরগুলেতে সাজেক উপত্যকায় গড়ে উঠেছে বিপুল সংখ্যক রিসোর্ট, কটেজ ও রেস্তোরাঁ। এরমধ্যে মারুয়ার্টি রেস্টুরেন্ট; অবকাশ, ইমানুয়েল ও মেঘছুট নামের তিনটি রিসোর্ট এবং জাকারিয়া লুসাই নামের এক ব্যক্তির বসতঘর ভস্মীভূত হয়েছে বুধবার (পহেলা ডিসেম্বর) রাতের আগুনে।

আরও পড়ুন :   গরু-ছাগল-ডিমও ঘুষ নেন বরগুনার এসপি!

চিলেকোঠা নামের একটি রিসোর্টের মালিক নাসিরউদ্দিন পিন্টু বাংলা কাগজ এবং ডনকে বলেন, ‘বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকেই আগুনের সূচনা হয়েছে বলে মনে হচ্ছে। ফায়ার সার্ভিসের সহযোগিতা ঠিকমত না পেলে পুরো সাজেক আজ ছাই হয়ে যেতো।’

মাচাং নু রিসোর্টের হপেন ত্রিপুরার ধারণা, আগুনের সূত্রপাত হয়েছিলো ওই রোস্তারাঁ থেকে। তিনিও বলছেন, ‘অনেক বড় বিপর্যয়’ থেকে বেঁচে গেছে সাজেক।

About Author

Leave a Reply

Related Post

অগ্রণীর সাবেক এমডি মোহাম্মদ শামস্‌-উলের ‘অভিনব’ জালিয়াতি!অগ্রণীর সাবেক এমডি মোহাম্মদ শামস্‌-উলের ‘অভিনব’ জালিয়াতি!



নিজস্ব প্রতিবেদন, ডন ও বাঙলার কাগজ : রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাণিজ্যিক খাতের অগ্রণী ব্যাংক থেকে যেখানে সরকার তথা রাষ্ট্রের যথেষ্ট পরিমাণে মুনাফা পাওয়ার কথা, সেখানে প্রভিশন (নিরাপত্তা সঞ্চিতি) সংরক্ষণ না করে

ডিজেল ও চালের শুল্ক কমালো সরকার।ডিজেল ও চালের শুল্ক কমালো সরকার।



ডন প্রতিবেদন : মূল্যস্ফীতির চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে অবশেষে সরকার জ্বালানি পণ্য ডিজেল এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য চালের শুল্ক ব্যাপক কমিয়েছে। জ্বালানি পণ্যের দাম বেড়ে গেলে সব পণ্যের দাম বেড়ে যায়। কারণ

প্রিয় পাঠক, ভালো মানুষ এবং ভালো কাজের প্ল্যাটফর্ম আওয়ার ডনে আপনাকে স্বাগতম

X